মোস্তাক হোসেন পরিবার ২০২৫ সালের বার্কলেজ প্রাইভেট ক্লায়েন্টস হুরুন ইন্ডিয়া অ্যাওয়ার্ডে সম্মানিত হয়েছে

বার্কলেজ প্রাইভেট ক্লায়েন্টস ইন্ডিয়া, সোথেবিজ ইন্টারন্যাশনাল রিয়েলটি, কাতার এক্সিকিউটিভ, মার্সিডিজ-বেঞ্জ ইন্ডিয়া এবং ফ্যানাটিক স্পোর্টস-এর যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত ‘বার্কলেজ প্রাইভেট ক্লায়েন্টস হুরুন এক্সিলেন্স ইন ফ্যামিলি বিজনেস অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’, যা ১১ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত হয় দিল্লির ওবেরয় হোটেলে, ভারতের পারিবারিক মালিকানাধীন ব্যবসাগুলোর উৎকর্ষতা উদযাপন করেছে। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের প্রভাবশালী ৫০টি প্রতিষ্ঠান যেমন জে.কে.সিমেন্ট, কাজারিয়া সেরামিক্স, ডালমিয়া গ্রুপ, ম্যানক্যাইন্ড ফার্মা প্রমুখ।
ভারতের সেরা শিল্প প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ‘পতাকা’ গ্রুপ একটি উল্লেখযোগ্য নাম। গ্রামীণ ভারতের শিল্প এবং সমাজকে গড়ে তোলার জন্য মোস্তাক হোসেন পরিবার-কে ঐতিহ্যময় দূরদর্শী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে তাঁর সাফল্যের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। পুরস্কারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন, যাঁদের নেতৃত্ব ও দীর্ঘমেয়াদি দৃষ্টিভঙ্গি ভারতের ব্যবসায়িক উৎকর্ষতাকে নতুনভাবে গড়ে তুলছে।
১১ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত বার্কলেজ প্রাইভেট ক্লায়েন্টস হুরুন এক্সিলেন্স ইন ফ্যামিলি বিজনেস অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫-এ দেশের সবচেয়ে সম্মানিত উত্তরাধিকারভিত্তিক পরিবার, পরবর্তী প্রজন্মের নেতৃবৃন্দ এবং ‘আইকনিক’ সম্পদ স্রষ্টারা একত্রিত হয়েছিলেন, যাতে ভারতের পারিবারিক ব্যবসার স্থায়ী চেতনাকে সম্মান জানানো যায়। ‘পতাকা’ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তাক হোসেন-এর হয়ে পুরস্কার গ্রহণ করলেন তাঁর সুপুত্র ‘পতাকা’ গ্রুপের ডিরেক্টর ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভারতীয় শিল্পপতি অধ্যাপক সারিফ হোসেন।

উত্তরাধিকার নির্মাণ ছিল কেবল শুরু—প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে তা টিকিয়ে রাখাই ছিল প্রকৃত তত্ত্বাবধানের সূচনা।
এই প্যানেলে এমন দূরদর্শী পারিবারিক ব্যবসা নেতাদের একত্র করা হয়েছিল, যাঁরা কেবল সম্পদ সৃষ্টির বাইরে গিয়ে শাসনব্যবস্থা, ধারাবাহিকতা এবং দীর্ঘমেয়াদি প্রতিষ্ঠান নির্মাণের উপর গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন ‘পতাকা’ গ্রুপের ডিরেক্টর সারিফ হোসেন। আলোচনায় উঠে আসে, কীভাবে ভারতের উত্তরাধিকারভিত্তিক উদ্যোক্তারা সময়ের পরীক্ষায় টিকে থাকার মতো স্থিতিশীল প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলছেন।
সারিফ হোসেন বলেন, “আমার বাবার হয়ে এই পুরস্কার গ্রহণ করা এক বিশাল সম্মান ও সৌভাগ্যের বিষয়, এমন এক নেতার পক্ষ থেকে যিনি তাঁর সাফল্যকে পরিমাপ করেন সংগঠনের ইকোসিস্টেমে সৃষ্টি হওয়া প্রভাবের মাধ্যমে—যেখানে ২ লক্ষ কর্মী, ১ কোটি গ্রাহক এবং সামাজিক কল্যাণমূলক কর্মসূচির মাধ্যমে উপকৃত ২ কোটি পরিবার যুক্ত। গণকল্যাণের মাধ্যমে জাতি গঠনই ‘পতাকা’–র মূল মন্ত্র, এবং উত্তরসূরিরা যেন চিরকাল পতাকাকে উঁচুতে ধরে রাখেন।’’
